ঢাকা ০৭:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

  • গুলজার সৈকত
  • আপডেট সময় ০৩:৫৩:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই ২০২৩
  • ২২৭৬ Time View

নোয়াখালীতে স্বামীকে অপহরণ করে হত্যা, ১৪ বছর পর স্ত্রী গ্রেফতার

নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ

নোয়াখালী সদর উপজেলায় স্বামীকে অপহরণ করে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক স্ত্রীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

গ্রেফতারকৃত রহিমা আক্তার ধনি (৫৫) নোয়াখালী পৌরসভার চন্দ্রপুর নীলকুঠির মৃত আবু সোলায়মান মুহুরীর স্ত্রী।বৃ

হস্পতিবার (২৭ জুলাই) বিকেলের দিকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র‍্যাব-১১ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার মাহমুদুল হাসান। এর আগে, একই দিন দুপুরের দিকে সদর উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৯৯৮ সালে মামলার ভিকটিম আবু সুলেমান মাহমুদ ওরফে সুলেমান মহুরী নিখোঁজ হয়ে বলে তার স্ত্রী সুধারাম মডেল থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। এরপর মামলার তদন্তকারী ভিকটিমের মরদেহ উদ্ধার করেন। মামলার তদন্তে জানা যায় নিহতের স্ত্রী ধনি নিজেই তার স্বামীকে অপহরণ ও হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত। পরবর্তীতে তদন্ত কর্মকর্তা তাকে গ্রেফতার করে অপহরণ ও হত্যা মামলায় আদালতে সোপর্দ করে। মামলার ১০ বছর পর সে উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে আত্মগোপনে চলে যায়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Noakhalir Patrika

প্রকাশক সম্পাদক গুলজার হোসেন সৈকত সার্বিক যোগাযোগ 01711577700 gulzar.shykot@gmail.com
জনপ্রিয় সংবাদ

নিজের অবৈধ ব্যবসাকে আড়াল করার জন্যই পুলিশের বিরুদ্বে মিথ্যাচারে লিপ্ত টেকনাফের মাদক ব্যবসায়ী করিম মেম্বার

আপডেট সময় ০৩:৫৩:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই ২০২৩

নোয়াখালীতে স্বামীকে অপহরণ করে হত্যা, ১৪ বছর পর স্ত্রী গ্রেফতার

নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ

নোয়াখালী সদর উপজেলায় স্বামীকে অপহরণ করে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক স্ত্রীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

গ্রেফতারকৃত রহিমা আক্তার ধনি (৫৫) নোয়াখালী পৌরসভার চন্দ্রপুর নীলকুঠির মৃত আবু সোলায়মান মুহুরীর স্ত্রী।বৃ

হস্পতিবার (২৭ জুলাই) বিকেলের দিকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র‍্যাব-১১ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার মাহমুদুল হাসান। এর আগে, একই দিন দুপুরের দিকে সদর উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৯৯৮ সালে মামলার ভিকটিম আবু সুলেমান মাহমুদ ওরফে সুলেমান মহুরী নিখোঁজ হয়ে বলে তার স্ত্রী সুধারাম মডেল থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। এরপর মামলার তদন্তকারী ভিকটিমের মরদেহ উদ্ধার করেন। মামলার তদন্তে জানা যায় নিহতের স্ত্রী ধনি নিজেই তার স্বামীকে অপহরণ ও হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত। পরবর্তীতে তদন্ত কর্মকর্তা তাকে গ্রেফতার করে অপহরণ ও হত্যা মামলায় আদালতে সোপর্দ করে। মামলার ১০ বছর পর সে উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে আত্মগোপনে চলে যায়।