ঢাকা ০৮:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সূবর্নচরে বাজারে গিয়ে ফেরেননি বৃদ্ধ, সকালে মিললো গলাকাটা মরদেহ

সূবর্নচরে বাজারে গিয়ে ফেরেননি বৃদ্ধ, সকালে মিললো গলাকাটা মরদেহ

নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে বাড়ির সামনে থেকে আবদুল খালেক খাজা মিয়া (৭০) নামে এক বৃদ্ধের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (৬ জুলাই) সন্ধ্যায় স্থানীয় কাঞ্চন বাজারে গিয়ে আর ফেরেননি তিনি। রোববার (৭ জুলাই) ভোরে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত আবদুল খালেক চরজব্বর ইউনিয়নের চররশিদ গ্রামের মৃত আবদুর রাজ্জাকের ছেলে। তিনি কৃষি কাজ করতেন।
নিহতের স্ত্রী কমলা বেগম কাঞ্চন বলেন, আমার স্বামী শনিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় কাঞ্চন বাজারে গিয়ে আর বাড়ি আসেননি। মনে করেছি বাজারের পাশে মেয়ের জামাই বাড়ি গেছেন। কিন্তু ভোরে খোঁজ নিতে মেয়ের বাড়ির দিকে যাওয়ার সময় তার গলাকাটা মরদেহ দেখে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
নিহতের বড় ছেলে গ্রামপুলিশ খলিলুর রহমান বলেন, আমার বাবা রাত ৯টার দিকে বাজার থেকে বাড়ির দিকে রওয়ানা হয়। পথে কে বা কারা তাকে হত্যা করেছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি। অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কাওসার আলম বলেন, খবর পেয়ে নিহতের সুরতহাল করে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গলায় কাটা চিহ্ন রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। একাধিক গোয়েন্দা দল মাঠে কাজ করছে। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Noakhalir Patrika

প্রকাশক সম্পাদক গুলজার হোসেন সৈকত সার্বিক যোগাযোগ 01711577700 gulzar.shykot@gmail.com

নোয়াখালীতে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার

সূবর্নচরে বাজারে গিয়ে ফেরেননি বৃদ্ধ, সকালে মিললো গলাকাটা মরদেহ

আপডেট সময় ০১:৩৫:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪

সূবর্নচরে বাজারে গিয়ে ফেরেননি বৃদ্ধ, সকালে মিললো গলাকাটা মরদেহ

নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে বাড়ির সামনে থেকে আবদুল খালেক খাজা মিয়া (৭০) নামে এক বৃদ্ধের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (৬ জুলাই) সন্ধ্যায় স্থানীয় কাঞ্চন বাজারে গিয়ে আর ফেরেননি তিনি। রোববার (৭ জুলাই) ভোরে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত আবদুল খালেক চরজব্বর ইউনিয়নের চররশিদ গ্রামের মৃত আবদুর রাজ্জাকের ছেলে। তিনি কৃষি কাজ করতেন।
নিহতের স্ত্রী কমলা বেগম কাঞ্চন বলেন, আমার স্বামী শনিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় কাঞ্চন বাজারে গিয়ে আর বাড়ি আসেননি। মনে করেছি বাজারের পাশে মেয়ের জামাই বাড়ি গেছেন। কিন্তু ভোরে খোঁজ নিতে মেয়ের বাড়ির দিকে যাওয়ার সময় তার গলাকাটা মরদেহ দেখে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
নিহতের বড় ছেলে গ্রামপুলিশ খলিলুর রহমান বলেন, আমার বাবা রাত ৯টার দিকে বাজার থেকে বাড়ির দিকে রওয়ানা হয়। পথে কে বা কারা তাকে হত্যা করেছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি। অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কাওসার আলম বলেন, খবর পেয়ে নিহতের সুরতহাল করে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গলায় কাটা চিহ্ন রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। একাধিক গোয়েন্দা দল মাঠে কাজ করছে। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।